আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ২২ কোম্পানি

প্রচ্ছদ » আর্ন্তজাতিক » আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ২২ কোম্পানি

পুঁজিবাজার রিপোর্ট ডেস্ক : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২২ কোম্পানি আজ অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের সভায় তাদের প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আজ বৃহস্পতিবার নিম্নে উল্লেখিত কোম্পানিগুলো তাদের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । কোম্পানিগুলোর প্রান্তিক প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ: ৯ মাসে অর্থাৎ জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৮৩ টাকা। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ০.৩৮ টাকা বা ৪৫.৭৮ শতাংশ বেড়েছে।

আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৫.৮৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৫.১৭ টাকা। যা আগের একই সময়ে এনওসিএফপিএস ৪.৬১ টাকা এবং ৩০ জনু-১৬ পর্যন্ত এনএপিএস হয়েছিল ২৪.৬৪ টাকা।

এদিকে, তৃতীয় প্রান্তিকের শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৬০ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৩০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩০ টাকা বা ১০০ শতাংশ।

ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২.৪৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ২৬.৭৫ টাকা ছিল।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৬.০৯ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১১৪.৯০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১৩৫.৫৫ টাকা।

বেক্সিমকো লিমিটেড: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯১ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ০.৭৩ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ে ইপিএস ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৩০ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ৭৪.২০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.৫৯ টাকা (মাইনাস)।

স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস লিমিটেড: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৫৮ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ০.৭৭ টাকা ছিল।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৮৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৪৯ টাকা। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৭৬ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১২.৩১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৬ টাকা (মাইনাস)।

এএফসি এগ্রো বায়োটেক: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ২.৩১ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ে ইপিএস ১১ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৯০ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৮২ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১৬.৫৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.৬২ টাকা।

এসিআই লিমিটেড: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬.৬২ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ১৩.২০ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ে ইপিএস ২৬ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩.৭৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ২.২৬ টাকা। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৬৮ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ২৩৪.৮৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৬.২২ টাকা (মাইনাস)।

লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড: প্রথম প্রান্তিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬.১৬ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ১৬.৭৪ টাকা ছিল।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ২২৬.১০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস)হয়েছে ২০.৪২ টাকা।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ০.৯৩ টাকা ছিল।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.২৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২৫ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১৫.৮২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৭ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ০.৪৮ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ১২৩ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৪০ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২১ টাকা। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৯০ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ৩৪.৮১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৯৬ টাকা।

সিএমসি কামাল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড:
জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩২ টাকা । যা আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ১.০৩ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ০.২৯ টাকা বা ২৮.১৬ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৪৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৩৬ টাকা।

তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৪৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.২৩ টাকা। এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির এনওসিএফপিএস হয়েছে ১.৪৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২৩ টাকা।

তৃতীয় প্রান্তিক শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮.৪৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৬.৯১ টাকা।

ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড: প্রথম প্রান্তিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে সমন্বিত ০.৪০ টাকা এবং এককভাবে ০.৩৬ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ০.২১ টাকা এবং এককভাবে ০.১৮ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ৯০ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ২১.৭৮ টাকা সমন্বিত এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে সমন্বিত ৬.২১ টাকা (মাইনাস)।

মডার্ন ডাইং এন্ড স্ক্রীন প্রিন্টিং লিমিটেড: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৪৩ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ০.৪৪ টাকা ছিল।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৩৭৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০৬ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১৩.০৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩২ টাকা (মাইনাস)।

সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ:
জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৯ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ০.৪৯ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ২০.৪০ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.১৮ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২১ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১১.৭১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা।

বেক্সিমকো ফার্মা: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.০৩ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ৩.৩৯ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ১৯ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১.২৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.০৬ টাকা। আলেচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ২২ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ৬০.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪.৩৭ টাকা।

ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের বিক্রয় বাড়লেও তিন মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪৭ শতাংশ। জানা যায়, গত তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ১৭) ফার ইস্ট নিটিংয়ের বিক্রয় হয়েছে ৯০ কোটি ৬৯ লাখ ৮৬ হাজার ৫০২ টাকা আর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময় বিক্রয় হয়েছিলো ৮২ কোটি ৬৮ লাখ ৩৬ হাজার ৩৯৯ টাকা এবং ইপিএস ছিলো ০.৭৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির বিক্রয় ৮ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার ১০৩ টাকা বাড়লেও ইপিএস কমেছে ০.৩৫ টাকা বা ৪৭.২৯ শতাংশ।

এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই১৬-মার্চ’১৭) ফার ইস্ট নিটিংয়ের বিক্রয় হয়েছে ২৩৩ কোটি ৭০ লাখ ৮০ হাজার ৭৮ টাকা আর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময় বিক্রয় হয়েছিলো ২০৫ কোটি ৬৪ লাখ ২৬ হাজার ৩১৯ টাকা এবং ইপিএস ছিলো ১.৪৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির বিক্রয় ২৮ কোটি ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৯ টাকা বাড়লেও ইপিএস বেড়েছে ০.১৪ টাকা বা ৯.১৯ শতাংশ।

এছাড়া ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২০.৩৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৪ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময় এনএভি ছিল ২১.৩৭ শতাংশ এবং এনওসিএফপিএস ছিল ০.৫২ টাকা (নেগেটিভ)।

লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট: প্রথম প্রান্তিকে লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকরী নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৩.৬০ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা এবং ৩১ মার্চ, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১২.৮০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.১৬ টাকা ৩৭.২১ টাকা।

খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ০.৮৯ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ৩১.৪৬ শতাংশ কমেছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.২৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২৬ টাকা।

কোম্পানির সমন্বিত শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ১২.৮০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৭৪ টাকা।

সায়হাম কটন মিলস: জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৭ টাকা। শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.২৯ টাকা।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ২২.৫৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২০ টাকা।

এসিআই ফর্মুলেশন লিমিটেড:
জুলাই’১৬ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত ৯ মাসে এ কোম্পানির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৫০ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ৪.৮৬ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ১৩ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে শেষ তিন মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি’১৭ থেকে মার্চ’১৭ পর্যন্ত কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১.৬৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.৩৯ টাকা। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ১৯.৪২ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির সমন্বিত শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ৫৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১৩.২৫ টাকা (মাইনাস)।

একটিভ ফাইন কেমিক্যাল:
তৃতীয় প্রান্তিকে একটিভ ফাইনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.৭৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩.৫৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৩৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.১৮ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৮.৫২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২১ টাকা বা ৮.৯৭ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জুনুযারি-মার্চ ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৭২ টাকা।

বাটা সু বাংলাদেশ লিমিটেড:
প্রথম প্রান্তিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২.৫৫ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ১১.৬০ টাকা ছিল। আলোচিত সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস ৮ শতাংশ বেড়েছে।

কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) হয়েছে ২৭২.৫৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস)হয়েছে ৩৬.৭৭ টাকা (মাইনাস)। যা আগের বছর একই সময়ে এনএভি ছিল ২২৮.৩৫ টাকা এবং এনওসিএফপিএস ছিল ১ টাকা।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল: তৃতীয় প্রান্তিকে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৭৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৩.৫৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.১০ টাকা এবং ৩১ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিলো ৫৩.২০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২২ টাকা বা ৩৭.৯৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৩০ টাকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *