এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা

প্রচ্ছদ » Uncategorized » এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা

পুঁজিবাজার রিপোর্ট ডেস্ক : ব্যাংক খাতের কোম্পানি এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (এনআরবিসি) প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) লটারিতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে।

সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আজ মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ সিডিবিএলের মাধ্যমে কোম্পানিটির লটারিতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে।

এর আগে গত ৩ মার্চ কোম্পানিটির লটারির ড্র অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি বিনিয়োগকারীরা আইপিও আবেদন করেছেন।

ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে ১২ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করার জন্য আইপিও আবেদন গ্রহণ করে এনআরবিসি ব্যাংক। এতে ১২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ব্যাংকটি। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।

এনআরবিসি ব্যাংক তালিকাভুক্ত হলে দেশে তালিকাভুক্ত ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াবে ৩১টিতে।

উল্লেখ্য, দীর্ঘ ১২ বছর পর ব্যাংকিং খাতের এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডকে গত ১৮ নভেম্বর আইপিও অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

ব্যাংকটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১২ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১২০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে।

পুঁজিবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থ সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ বাবদ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ১৩ টাকা ৮৬ পয়সা। বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৫ পয়সা।

আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে যথাক্রমে এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড।

এদিকে এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংক লিমিটেড সেবার পরিধি আরও বিস্তৃত করার উদ্যোগ নিয়েছে। আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ব্যাংকটি দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, প্রত্যন্ত অঞ্চলের অঞ্চলের কটেজ, অতিক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্রশিল্প ও কৃষি খাতকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।

অন্যদিকে সেবার মান বাড়ানো এবং সুশাসন আরও জোরদার করতে অফলাইন থেকে অনলাইনের দিকে যাচ্ছে এই ব্যাংক। ব্যাংকটির নিজস্ব আইটি টিমের দক্ষতার উপর ভিত্ত করেই প্রযুক্তিনির্ভর নতুন নতুন প্রোডাক্ট ও সেবা চালু করা হচ্ছে।

পুঁজিবাজারে এলে ব্যাংকটির সুশাসন আরও বাড়বে এবং অসংখ্য বিনিয়োগকারী লাভবান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল। করোনা সংকটেও ব্যাংকটি ভাল ব্যবসা করেছে এবং চলতি বছর শেষে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত লভ্যাংশ দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।

পুঁজিবাজার রিপোর্ট – আ/ব/সি/ ১৬ মার্চ, ২০২১।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Live Video

[ytplayer id=33256]

সম্পাদকীয়

অনুসন্ধানী

বিনিয়োগকারীর কথা

আর্কাইভস

April ২০২৪
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
« Mar    
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০