নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্যাংকগুলোর ডিপোজিটের বিপরীতে ঋণ দেয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এই দ্য এডভান্সড টু ডিপোজিট রেশিও বা এডি রেশিও কমিয়ে আনতে সময় দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ফজলে কবির।
আজ ২৯ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যালয়ে দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণার পর সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান।
তিনি বলেন, এডি রেশিও যৌক্তিকরণ করা হবে। দেখা গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর এডি রেশিও অনেক কম। যদিও তারা কোয়ালিটি লোন দিচ্ছে কিন্তু তাদের এডি রেশিও আরো বাড়াতে হবে। আবার অনেক ব্যাংকের এডি রেশিও বেশি তাদেরকে ঋণ প্রদানের মাত্রা কমাতে হবে। আমরা এডি রেশিও যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য কাজ করছি। ব্যাংকগুলোর ডিপোজিটের পরিমাণ বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছি। আর ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে যেন সবকিছু স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করা হয় সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নানা পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। ব্যাংকগুলো ডিপোজিট সৃষ্টি করতে পারলে কোনো সমস্যা হবে না। আগামী জুন মাস পর্যন্ত এডি রেশিও যৌক্তিক পর্যায়ে আনার জন্য সময় দেয়া হবে বলে জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর।
এদিকে নতুন ব্যাংক অনুমোদন প্রসঙ্গে গভর্ণর বলেন, অনেক ব্যাংক নেগেটিভ পর্যায়ে রয়েছে। তবে নতুন ব্যাংক আসতে পারে যদি তাদের চালনার ক্ষমতা থাকে।