স্বল্প খরচে মানুষের হাতে ইলেট্রিক গাড়ী তুলে দিতে চাই
প্রচ্ছদ » Uncategorized » স্বল্প খরচে মানুষের হাতে ইলেট্রিক গাড়ী তুলে দিতে চাইনিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের মানুষের হাতে স্বল্প খরচে ইলেক্ট্রিক গাড়ী তুলে দিতে চান বিবিএস কেবলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবু নোমান হাওলাদার। তিনি বলেন, এ গাড়ী তৈরি হলে দেশে একটি যুগান্তকারী অধ্যায় সৃস্টি হবে।
সম্প্রতি পুঁজিবাজার রিপোর্ট ডটকমের সাথে একান্ত স্বাক্ষাতকারে জানালেন তার এই ভবিষৎ পরিকল্পনার এসব কথা।
২০০০ সালে চাকরি ছেড়ে সালে স্পিড বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স গঠনের মাধ্যমে উদ্যোক্তা হিসেবে নাম লেখান বুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করা প্রকৌশলী আবু নোমান হাওলাদার।
২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন প্রি-ফেব্রিকেটেড বিল্ডিং নির্মাণে বর্তমানে দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম (বিবিএস) লিমিটেড। পরবর্তীতে বিবিএস কেবলসসহ আরো সাতটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন এই সফল উদ্যোক্তা। ।
তিনি বলেন, বিদেশ থেকে প্রকৌশলখাতের যেসব পণ্য আমদানি করা হয় তা দেশে উৎপাদন করা সম্ভব। আমি যেহেতু অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার সেহেতু এ সেক্টরে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোডাক্ট তৈরি করা আমার কাজ। এছাড়া আমি অটোমোবাইল ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ইলেক্ট্রিক গাড়ী তৈরি করতে চাই। এই গাড়ী তৈরি করতে পারলে এ দেশে গাড়ী সেক্টরে একটি যুগান্তকারী অধ্যায় সৃষ্টি হবে।
আবু নোমান হাওলাদার বলেন, ইলেক্ট্রিক গাড়ী তৈরির ফলে দেশের মানুষ কম দামে প্রাইভেটকার পাবে। যার জ্বালানি খরচ হবে খুবই সামান্য। মাত্র ১৫ পয়সার জ্বালানী খরচে এক কিলোমিটার যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এই গাড়ী তৈরির কাজ শুরু করেছি।আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি একটি সেপআপে চলে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন এ প্রকৌশলী।
এ গাড়ী তৈরির যন্ত্রাংশ বিষয়ে তিনি বলেন, ইলেক্ট্রিক গাড়ীর ৯০ শতাংশ যন্ত্রাংশ দেশে তৈরি করা হবে আর বাকী ১০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। কিছু ইলেক্ট্রিক কম্পোনেন্ট রয়েছে যা দেশে তৈরি হয় না সেগুলো আমদানি করতে হবে। যেহেতু ইলেক্ট্রিক কিছু কম্পোনেন্ট দেশে তৈরি হয়না।